নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র বা NID কার্ড প্রাপ্তির পদ্ধতি

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের লোগো - Bangladesh Election Commission Logo Png,  Transparent Png - 1024x1024(#436849) - PngFind

ব্যাংক একাউন্ট খোলা বা সচল রাখা, চাকরীর আবেদন, ভর্তি পরীক্ষা, বেতন/পেনশন গ্রহণ, পাসপোর্ট এর আবেদন, ভিসা প্রাপ্তি সর্বক্ষেত্রে এখন প্রয়োজন এনআইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্র।

পদ্ধতি

নতুন পরিচয় নিবন্ধনের জন্য উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস হতে মূদ্রিত ফরম বা অনলাইন হতে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/register-account লিংক এ গিয়ে একটি একাউন্ট তৈরী করে নিতে হবে। অতপর সহজতর কয়েকটি ধাপ অনুসরন করে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য প্রদান করে একটি ফর্ম পূরণ করে তার কপি ডাউনলোড করে তা প্রিন্ট নিয়ে প্রিন্টেড কপির ২য় পাতায় কোন একজন ভোটারকে শনাক্তকারী (বাবা-মা-ভাই-বোন বা পরিচিত যে কেউ হতে পারে শনাক্তকারী) এবং যাচাইকারী হিসেবে স্থানীয় চেয়ারম্যান/কাউন্সিলরের এনআইডি নম্বরসহ সীল ও স্বাক্ষর নিতে হবে।

এছাড়া ফরমের সাথে নিয়ে যেতে হবে কিছু প্রযোজনীয় কাগজপত্র, যেমন-

ক) জন্ম তারিখ প্রমানে জন্ম সনদ

খ) এসএসসি সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে),

গ) পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/টি.আই.এন সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে),

ঘ) বাংলাদেশের নাগরিক প্রমানে নাগরিক সনদপত্র (স্থানীয় সরকার, যেমন-ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর/সিটি কর্পোরেশনের মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত),

ঙ) প্রত্যয়নপত্র (স্থানীয় সরকার, যেমন-ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর/সিটি কর্পোরেশনের মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত),

চ) ঠিকানা প্রমানে হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ/বাড়ী ভাড়ার রশিদ, বাসার কোন ইউনিলিটি বিলের কপি (বিদ্যুৎ/টেলিফোন/গ্যাস ইত্যাদি),

ছ) বাবা, মা, স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) সাথে নিয়ে উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যেতে হবে।

উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস আবেদনকৃত নাগরিকদের বায়োমেট্রিক তথ্য (আঙ্গুলের ছাপ প্রদান, ছবি, আইরিশ স্ক্যান এবং ডিজিটাল সিগনেচার প্যাড এ স্বাক্ষর) গ্রহণ করার জন্য সিডিউলড তারিখে আবেদনকারীকে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে এসএমএস পাঠাবে। যদি অনলাইনে আবেদন করার পর সিডিউল দিয়ে এসএমএস না আসে বা বেশী দিন দেরী হয় তাহলে প্রযোজনে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করার প্রয়োজন হতে পারে।

নিবন্ধন কার্য সম্পন্ন হওয়ার পর বায়োমেট্রিক ম্যাচিং এর জন্য নিবন্ধনের তথ্য প্রেরণ করা হবে নির্বাচন কমিশনের সেন্ট্রাল ডাটাবেইজ সার্ভারে। সেন্ট্রাল সার্ভারের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক ম্যাচিং-এ যদি ডাটাবেজে বিদ্যমান অন্যান্য নাগরিকদের সাথে বায়োমেট্রিক যাচাই করে নো-ম্যাচ বা OK থাকলে অর্থাৎ আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক তথ্য ডুপ্লিকেট শনাক্ত না হলে নিবন্ধিত নাগরিকের জন্য প্রস্তুত হবে এনআইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র।

নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডি কার্ড প্রাপ্তিঃ

যারা ভোটার/এনআইডি পেতে পরিচয় নিবন্ধন করেছেন কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি তারা জাতীয় পরিচয়পত্রের অনলাইন কপি পেতে অন্যান্য তথ্য মেন্যুর এনআইডি তথ্য সাবমেনু হতে অথবা https://services.nidw.gov.bd/nid_info লিংক হতে তাদের ফরম নম্বর (নির্বাচন কমিশন হতে প্রদত্ত প্রাপ্তি রশিদ) এবং আপনার জন্ম তারিখ ও ক্যাপচা প্রদানের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বরটি জেনে নিন। অত:পর  “রেজিস্টার”  মেনুতে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে অন-লাইন সেবার জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন (আগে রেজিস্টার না করে থাকলে)।

এরপর “লগইন” মেনুতে গিয়ে ইউজার আইডি হিসেবে এনআইডি নম্বর ও এনআইডি আনলাইন সিস্টেম হতে জেনারেট করা পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। লগইন করার পর “ডাউনলোড” মেনু হতে আপনার পরিচয়পত্রের কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।

প্রথম বার ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে ফি প্রযোজ্য হবে না। তবে, একবার ডাউনলোড করলে পরবর্তীতে আর ডাউনলোড করার অপশন আসবে না। এজন্য ডাউনলোডকৃত পিডিএফ কপিটি কোন সেভ করে কোন জায়গায় রেখে দিলে পরবর্তীতেও কাজে লাগানো যাবে। নতুন পরিচয় নিবন্ধনের জন্য উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস হতে মূদ্রিত ফরম বা অনলাইন হতে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/register-account  লিংক গিয়ে একটি একাউন্ট তৈরী করে নিতে হবে। অতপর সহজতর কয়েকটি ধাপ অনুসরন করে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য প্রদান করে একটি ফর্ম পূরণ করে তার কপি ডাউনলোড করে তা প্রিন্ট নিয়ে প্রিন্টেড কপির ২য় পাতায় কোন একজন ভোটারকে শনাক্তকারী (বাবামাভাইবোন বা পরিচিত যে কেউ হতে পারে শনাক্তকারী) এবং যাচাইকারী হিসেবে স্থানীয় চেয়ারম্যান/কাউন্সিলরের এনআইডি নম্বরসহ সীল স্বাক্ষর নিতে হবে। এছাড়া ফরমের সাথে নিয়ে যেতে হবে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্রযেমন

) জন্ম তারিখ প্রমানে জন্ম সনদ

) এসএসসি সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে),

) পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/টি.আই.এন সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে),

) বাংলাদেশের নাগরিক প্রমানে নাগরিক সনদপত্র (স্থানীয় সরকার, যেমনইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর/সিটি কর্পোরেশনের মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত),

) প্রত্যয়নপত্র (স্থানীয় সরকার, যেমনইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর/সিটি কর্পোরেশনের মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক
প্রদত্ত),

) ঠিকানা প্রমানে হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ/বাড়ী ভাড়ার রশিদ, বাসার কোন ইউনিলিটি বিলের কপি (বিদ্যুৎ/টেলিফোন/গ্যাস ইত্যাদি),

) বাবা, মা, স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) সাথে নিয়ে উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যেতে হবে।

উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস আবেদনকৃত নাগরিকদের বায়োমেট্রিক তথ্য (আঙ্গুলের ছাপ প্রদান, ছবি, আইরিশ স্ক্যান এবং ডিজিটাল সিগনেচার
প্যাড স্বাক্ষর) গ্রহণ করার জন্য সিডিউলড তারিখে আবেদনকারীকে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে এসএমএস পাঠাবে। যদি অনলাইনে আবেদন করার পর সিডিউল দিয়ে এসএমএস না আসে বা বেশী দিন দেরী হয় তাহলে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করার প্রয়োজন হতে পারে।

নিবন্ধন কার্য সম্পন্ন হওয়ার পর বায়োমেট্রিক ম্যাচিং এর জন্য নিবন্ধনের তথ্য প্রেরণ করা হবে নির্বাচন কমিশনের সেন্ট্রাল ডাটাবেইজ সার্ভারে। সেন্ট্রাল সার্ভারের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক ম্যাচিং যদি ডাটাবেজে বিদ্যমান অন্যান্য নাগরিকদের সাথে বায়োমেট্রিক যাচাই করে নোম্যাচ বা OK থাকলে অর্থাৎ আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক তথ্য ডুপ্লিকেট শনাক্ত না হলে নিবন্ধিত নাগরিকের জন্য প্রস্তুত হবে এনআইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র।

নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডি কার্ড প্রাপ্তিঃ

যারা ভোটার/এনআইডি পেতে পরিচয় নিবন্ধন করেছেন কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি তারা জাতীয় পরিচয়পত্রের অনলাইন কপি পেতে অন্যান্য তথ্য
মেন্যুর এনআইডি তথ্য সাবমেনু হতে অথবা https://services.nidw.gov.bd/nid_info লিংক হতে তাদের ফরম নম্বর (নির্বাচন কমিশন হতে প্রদত্ত প্রাপ্তি রশিদ) এবং আপনার জন্ম তারিখ ক্যাপচা প্রদানের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বরটি জেনে নিন। অত:পর  রেজিস্টার  মেনুতে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে অনলাইন সেবার জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন (যদি আগে রেজিস্টার করা না থাকে)

এরপর লগইন মেনুতে গিয়ে ইউজার আইডি হিসেবে এনআইডি নম্বর ও এনআইডি আনলাইন সিস্টেম হতে জেনারেট করা পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন
করতে হবে। লগইন করার পরডাউনলোডমেনু হতে আপনার পরিচয়পত্রের কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।

প্রথম বার ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে ফি প্রযোজ্য হবে না। তবে, একবার ডাউনলোড করলে পরবর্তীতে আর ডাউনলোড করার অপশন আসবে না। এজন্য
কার্ড প্রিন্টের জন্য ডাউনলোডকৃত কপিটি কোন সেফ ড্রাইভে রেখে দিলে পরবর্তীতেও কাজে লাগানো যাবে।